তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন
প্রযুক্তি মানুষকে পরিবর্তিত বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তথ্য-জ্ঞান-দক্ষতা-কৌশল-প্রবণতা এবং যন্ত্রপাতি সমৃদ্ধ করে তোলে কার্ল মার্কসের ভাষায়- ‘‘প্রযুক্তি হচ্ছে মানুষের প্রতিদিনের সাথী’’ মানুষ এই প্রযুক্তির সাথে প্রতিদিন অব্যাহতবাবে গায়ে গায়ে লেগে আছে। এ লেগে থাকা হয় জ্ঞান-দক্ষতা- বা শারীরিক আকারে চলতে পারা। সোজা সরল ও সংক্ষেপে বলা যায়-, প্রযুক্তি মানুষকে যোগায় জীবন সহায়ক ব্যবস্থা বা লাইফ সার্পোট সিস্টেম, যে কারনে মানুষ পৃথিবীতে নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়ার শক্তি অর্জন করে।
তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষের জীবন হয়েছে এখন অনেক সহজ, সরল এবং স্বাচ্ছন্দ্যময়। ঘরে বসে বিশ্ব ভ্রমণ, মার্কেটিং, ব্যাংকিং বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস কিম্বা র্ভাচুয়াল ওয়ার্ল্ডে ঘোরা ঘুরি করা এখন একেবারে সহজ। তাইতো এখন মানুষের এমন কোন কাজ নেই যেখানে প্রযুক্তির ছোয়া লাগেনি।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পৃথিবীর দরিদ্র জনগোষ্টির জন্য খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনার দুয়ার। ইতহিাসের ধারাবাহিকতায় কৃষি বিপ্লব, শিল্প বিপ্লবের পর বর্তমান পৃথিবী নতুনতর এক বিপ্লবের মুখোমুখি হতে চলেছে যার নাম তথ্য বিপ্লব। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যদি এই শতাব্দীকে নতুন কোন নামে অভিহিত করা হয় তবে তথ্য প্রযুক্তির শতাব্দী হবে তার জন্য উপযুক্ত।
বর্তমান শতাব্দীর গ্লোবালাইজেশনের ফলে একটি দেশের উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি অন্যতম নিয়ামকের ভূমিকা পালন করছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির হাতিয়ার হচ্ছে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের বদৗলতে পৃথিবী এখন গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। বলা চলে পৃথিবী হাতের মুঠোয় নয় আঙুলের ডগায় চলে এসেছে। কম্পিউটার প্রযক্তির ব্যাপক ব্যবহার এবং সফল প্রয়োগ যে কোন অনুন্নত দেশকে উন্নত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালনে সচেষ্ট।
কম্পিউটার এমন এক ধরনের প্রযুক্তি যার মাধ্যমে শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন, অর্থনীতি, রাজনীতি, বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিকল্পনা, গবেষণা, নিয়ন্ত্রণ, ডিজাইন ইত্যাদি বিষয়াবলীকে একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংযুক্ত করা সম্ভব। আর এই তথ্য প্রবাহ একটি সম্বন্বিত সূত্রে গ্রথিত হয়ে পৃথিবীর সকজ জাতি, ধর্ম, বর্ণ-গোষ্ঠীর মানুষকে সম্বন্বিত তথ্য প্রবাহের সঙ্গে অবিরাম সংযুক্ত রাখতে সচেষ্ঠ। আমরা দেখেছি বিংশ শতাব্দীতে তথ্যের আদান প্রদান হয়েছে টেলিগ্রাফ, টেলিফোন, টেলিফ্যাক্স, টেলেক্স, পোষ্টাল, কুরিয়ার সার্ভিস ইত্যাদির মধ্যে দিয়ে, কিন্তু বর্তমানে বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ ব্যবস্থার অভুতপূর্ব অগ্রগতি সাধিত হওয়ায় এখন আর এই সমস্ত মাধ্যম নতুন কিছু নয়। এখন প্রেরক প্রতিঠি ক্ষেত্রেই কত দ্রুত সুষ্ঠুভাবে প্রয়োজনীয় বার্তা প্রাপকের কাছে পৌঁছাতে পারবে এই ভাবনায় এখন উদ্ভাবকের বহুবিধ উদ্ভাবনের ভিত্তি হিসাবে কাজ করছে।
কম্পিউটার এবং স্যাটেলাইট প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিটি অভূতপূর্ব, যুগান্তকারী, অকল্পনীয় ও অবিশ্বাস্য বিপ্লব সাধিত করেছে তার নাম ইন্টারনেট। আজকে বিশ্বের সমস্ত উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশ ইনফরমেশন সুপার হাইওয়ে বা তথ্যের মহাসড়কে প্রবেশ করে চলেছে। কম্পিউটার ভিত্তিক তথ্য বিনিময়ের অপূর্ব এই ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে বিশ্বের তথ্য অবকাঠামো বা গ্লোবাল ইনফরমেশন ইনফ্রাষ্ট্রোকচার বা সংক্ষেপে জিআইআই। পৃথিবীর প্রায় সব ধরনের তথ্য ব্যবস্থা এই জিআইআই এর অর্ন্তভূক্ত হচ্ছে; তথ্যের এই মহা রাজপথে যার অবস্থান যত দূঢ় ঠিক সেই অনুপাতে তথ্য আর জ্ঞানের ভান্ডার চলে যাবে তার নিয়ন্ত্রণে, যা ছাড়া ভবিষ্যতে টিকে থাক যেন এক দু:সাধ্য ব্যাপার।
তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে মানুষের জীবন হয়েছে এখন অনেক সহজ, সরল এবং স্বাচ্ছন্দ্যময়। ঘরে বসে বিশ্ব ভ্রমণ, মার্কেটিং, ব্যাংকিং বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস কিম্বা র্ভাচুয়াল ওয়ার্ল্ডে ঘোরা ঘুরি করা এখন একেবারে সহজ। তাইতো এখন মানুষের এমন কোন কাজ নেই যেখানে প্রযুক্তির ছোয়া লাগেনি।
একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি পৃথিবীর দরিদ্র জনগোষ্টির জন্য খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনার দুয়ার। ইতহিাসের ধারাবাহিকতায় কৃষি বিপ্লব, শিল্প বিপ্লবের পর বর্তমান পৃথিবী নতুনতর এক বিপ্লবের মুখোমুখি হতে চলেছে যার নাম তথ্য বিপ্লব। একথা বলার অপেক্ষা রাখে না যদি এই শতাব্দীকে নতুন কোন নামে অভিহিত করা হয় তবে তথ্য প্রযুক্তির শতাব্দী হবে তার জন্য উপযুক্ত।
বর্তমান শতাব্দীর গ্লোবালাইজেশনের ফলে একটি দেশের উন্নয়ন এবং দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্রে তথ্য এবং যোগাযোগ প্রযুক্তি অন্যতম নিয়ামকের ভূমিকা পালন করছে। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির হাতিয়ার হচ্ছে কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটের বদৗলতে পৃথিবী এখন গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। বলা চলে পৃথিবী হাতের মুঠোয় নয় আঙুলের ডগায় চলে এসেছে। কম্পিউটার প্রযক্তির ব্যাপক ব্যবহার এবং সফল প্রয়োগ যে কোন অনুন্নত দেশকে উন্নত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালনে সচেষ্ট।
কম্পিউটার এমন এক ধরনের প্রযুক্তি যার মাধ্যমে শিক্ষা, চিকিৎসা, বিনোদন, অর্থনীতি, রাজনীতি, বিনিয়োগ, ব্যবসা-বাণিজ্য, পরিকল্পনা, গবেষণা, নিয়ন্ত্রণ, ডিজাইন ইত্যাদি বিষয়াবলীকে একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংযুক্ত করা সম্ভব। আর এই তথ্য প্রবাহ একটি সম্বন্বিত সূত্রে গ্রথিত হয়ে পৃথিবীর সকজ জাতি, ধর্ম, বর্ণ-গোষ্ঠীর মানুষকে সম্বন্বিত তথ্য প্রবাহের সঙ্গে অবিরাম সংযুক্ত রাখতে সচেষ্ঠ। আমরা দেখেছি বিংশ শতাব্দীতে তথ্যের আদান প্রদান হয়েছে টেলিগ্রাফ, টেলিফোন, টেলিফ্যাক্স, টেলেক্স, পোষ্টাল, কুরিয়ার সার্ভিস ইত্যাদির মধ্যে দিয়ে, কিন্তু বর্তমানে বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ ব্যবস্থার অভুতপূর্ব অগ্রগতি সাধিত হওয়ায় এখন আর এই সমস্ত মাধ্যম নতুন কিছু নয়। এখন প্রেরক প্রতিঠি ক্ষেত্রেই কত দ্রুত সুষ্ঠুভাবে প্রয়োজনীয় বার্তা প্রাপকের কাছে পৌঁছাতে পারবে এই ভাবনায় এখন উদ্ভাবকের বহুবিধ উদ্ভাবনের ভিত্তি হিসাবে কাজ করছে।
কম্পিউটার এবং স্যাটেলাইট প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে যে পদ্ধতিটি অভূতপূর্ব, যুগান্তকারী, অকল্পনীয় ও অবিশ্বাস্য বিপ্লব সাধিত করেছে তার নাম ইন্টারনেট। আজকে বিশ্বের সমস্ত উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশ ইনফরমেশন সুপার হাইওয়ে বা তথ্যের মহাসড়কে প্রবেশ করে চলেছে। কম্পিউটার ভিত্তিক তথ্য বিনিময়ের অপূর্ব এই ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে বিশ্বের তথ্য অবকাঠামো বা গ্লোবাল ইনফরমেশন ইনফ্রাষ্ট্রোকচার বা সংক্ষেপে জিআইআই। পৃথিবীর প্রায় সব ধরনের তথ্য ব্যবস্থা এই জিআইআই এর অর্ন্তভূক্ত হচ্ছে; তথ্যের এই মহা রাজপথে যার অবস্থান যত দূঢ় ঠিক সেই অনুপাতে তথ্য আর জ্ঞানের ভান্ডার চলে যাবে তার নিয়ন্ত্রণে, যা ছাড়া ভবিষ্যতে টিকে থাক যেন এক দু:সাধ্য ব্যাপার।
Post a Comment