ভার্চুয়াল রিয়েলিটি
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এমন এক ধরণের প্রযুক্তি যার মাধ্যমে আপনি ভার্চুয়ালভাবে এক জায়গা থেকে অন্য কোন জায়গায় চলে যেতে পারবেন।
বাস্তবে ওই জায়গায় না গেলেও অবাস্তব কোনো মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়। প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয় কিন্তু বাস্তবের চেতনার উদ্যোগকারী বিজ্ঞাননির্ভর কল্পনাকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বলে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম। যেখানে আপনাকে ত্রিমাত্রিকভাবে চোখে ছবি পাঠাবে। চার পাশের ছবিগুলোকে বাস্তবে রূপ দিবে। এভাবে আপনি ইচ্ছা করলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় ঘুরে আসতে পারবেন।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ব্যবহার করা হয় হেড মাউন্ডেড ডিসপ্লে, ডেটা গ্লোভ, পূর্ণাঙ্গ বডি স্যুইট ইত্যাদি। এসব ডিভাইস ব্যবহার করে
আপনি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। কোন ডাক্তারদের আধুনিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে। কম্পিউটার সিম্যুলেশন ব্যবহার করে এটি পরিচালনা করা হয়। এছাড়া ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ এবং বিমান প্রশিক্ষণেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মাদকাসক্ত বিশেষ করে যারা হেরোইনে আসক্ত, তাদের চিকিৎসায় ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির ব্যবহার বেশ কার্যকর। তাদের আসক্তি দূর করতে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব হাউসটনের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
বাস্তবে ওই জায়গায় না গেলেও অবাস্তব কোনো মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়। প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয় কিন্তু বাস্তবের চেতনার উদ্যোগকারী বিজ্ঞাননির্ভর কল্পনাকে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বলে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি হলো কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত সিস্টেম। যেখানে আপনাকে ত্রিমাত্রিকভাবে চোখে ছবি পাঠাবে। চার পাশের ছবিগুলোকে বাস্তবে রূপ দিবে। এভাবে আপনি ইচ্ছা করলে পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় ঘুরে আসতে পারবেন।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটিতে ব্যবহার করা হয় হেড মাউন্ডেড ডিসপ্লে, ডেটা গ্লোভ, পূর্ণাঙ্গ বডি স্যুইট ইত্যাদি। এসব ডিভাইস ব্যবহার করে
আপনি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। কোন ডাক্তারদের আধুনিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় ভার্চুয়াল রিয়েলিটির মাধ্যমে। কম্পিউটার সিম্যুলেশন ব্যবহার করে এটি পরিচালনা করা হয়। এছাড়া ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ এবং বিমান প্রশিক্ষণেও এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
মাদকাসক্ত বিশেষ করে যারা হেরোইনে আসক্ত, তাদের চিকিৎসায় ভার্চুয়াল রিয়েলিটি প্রযুক্তির ব্যবহার বেশ কার্যকর। তাদের আসক্তি দূর করতে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। সম্প্রতি ইউনিভার্সিটি অব হাউসটনের এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে।
ভার্চুয়াল রিয়েলিটির বিষয়টি সাম্প্রতিক কোনো ধারণা নয়। ১৯৩০-এর দশকে ফরাসি কবি অ্যান্তনিন আর্টাউড থিয়েটারে চরিত্র ও বিষয়ের মোহগ্রস্ততা বোঝাতে শব্দটি ব্যবহার করেন। পরে ট্রেনিং সিমুলেশন ও ভিডিও গেমে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি বেশি ব্যবহার হয়েছে। নব্বইয়ের দশকে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার বিজ্ঞানীরা ভার্চুয়াল রিয়েলিটি থেরাপি নিয়ে অনুসন্ধান শুরু করেন।
এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই ড. র্যালফ ল্যামসন দাবি করেন, তৃতীয় পক্ষের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে তিনি তার উচ্চতাজনিত ভীতি দূর করতে সক্ষম হয়েছেন।
এ বিশ্ববিদ্যালয়েরই ড. র্যালফ ল্যামসন দাবি করেন, তৃতীয় পক্ষের ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করে তিনি তার উচ্চতাজনিত ভীতি দূর করতে সক্ষম হয়েছেন।
তার এ দাবির পরই এর উন্নয়ন নিয়ে বিভিন্ন গবেষণা শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইউনিভার্সিটি অব হাউসটনের গবেষকরা মাদক সেবনকারীদের আসক্তি নিরাময়ে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি থেরাপি (ভিআরটি) ব্যবহারের কথা জানালেন।
গবেষকরা দাবি করেছেন, হেরোইনে আসক্ত ব্যক্তিদের আসক্তি দূর করতে ভিআরটি সাহায্য করতে পারে। গবেষকরা আটটি অবলোহিত ক্যামেরা ব্যবহার করে থ্রিডি পরিবেশ তৈরি করেন, যেখানে চিকিৎসাধীন ব্যক্তি মাদক গ্রহণের অনুভূতি নিতে পারে।
Post a Comment